চোখের ইশারায় খুলে যাবে যাবতীয় ফাইল, শোনা যাবে গান এবং দেখা যাবে ছবি। হ্যাঁ, এমনই একটি ল্যাপটপের দেখা মিলেছে জার্মানির হ্যানোভারে তথ্যপ্রযুক্তির মেলা সিবিটে। ব্যবহারকারীরা শুধু চোখ ও মাথা ঘুরিয়ে এই ল্যাপটপ চালাতে পারবে। এ জন্য ল্যাপটপে ব্যবহার করা হয়েছে চোখের ইশারা শনাক্তকরণের একটি বিশেষ প্রযুক্তি। সুইডেনের প্রতিষ্ঠান টোবিল এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে। চোখের ইশারা না পেলে ল্যাপটপটি আপনা-আপনি স্ক্রিন সেভার মুডে চলে যাবে। মনিটরের দিকে তাকালেই আবার এটি কাজ করতে শুরু করবে।
টোবিলের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘নিঃসন্দেহে এটা অনন্য একটি প্রযুক্তি। কিবোর্ড আর মাউস তো আমরা অনেক ব্যবহার করেছি। এখন সময় এসেছে নতুন কিছু করার।’ তিনি বলেন, প্রথমে ব্যবহারকারীরা একটু অসুবিধায় পড়লেও ধারণা করা হচ্ছে একসময় চোখের ইশারায় ল্যাপটপ ব্যবহার ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাবে। একটি সাধারণ ল্যাপটপে যেভাবে সব কাজ করা যায়, তার সবই করা যাবে নতুন এই ল্যাপটপে। চোখের ইশারা শনাক্তকরণের এই প্রযুক্তি ইতিমধ্যে অনেক জায়গায় ব্যবহার করা হয়েছে। অনেক গাড়িতেও ব্যবহার করা হয়েছে এই প্রযুক্তি। গাড়ির একটি সেন্সর চালকের চোখ দেখে বুঝতে পারে তিনি তন্দ্রালু বা মাতাল কি না। সে অনুযায়ী সেন্সরটি চালককে সতর্ক করে দেয়।
হ্যানোভারে সিবিট মেলা শুরু হয়েছে গত মঙ্গলবার। শেষ হবে ৫ মার্চ।
—এএফপি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান
সুত্রঃ ০৩-০৩-২০১১, প্রথম আলো।
টোবিলের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘নিঃসন্দেহে এটা অনন্য একটি প্রযুক্তি। কিবোর্ড আর মাউস তো আমরা অনেক ব্যবহার করেছি। এখন সময় এসেছে নতুন কিছু করার।’ তিনি বলেন, প্রথমে ব্যবহারকারীরা একটু অসুবিধায় পড়লেও ধারণা করা হচ্ছে একসময় চোখের ইশারায় ল্যাপটপ ব্যবহার ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাবে। একটি সাধারণ ল্যাপটপে যেভাবে সব কাজ করা যায়, তার সবই করা যাবে নতুন এই ল্যাপটপে। চোখের ইশারা শনাক্তকরণের এই প্রযুক্তি ইতিমধ্যে অনেক জায়গায় ব্যবহার করা হয়েছে। অনেক গাড়িতেও ব্যবহার করা হয়েছে এই প্রযুক্তি। গাড়ির একটি সেন্সর চালকের চোখ দেখে বুঝতে পারে তিনি তন্দ্রালু বা মাতাল কি না। সে অনুযায়ী সেন্সরটি চালককে সতর্ক করে দেয়।
হ্যানোভারে সিবিট মেলা শুরু হয়েছে গত মঙ্গলবার। শেষ হবে ৫ মার্চ।
—এএফপি অবলম্বনে রোকেয়া রহমান
সুত্রঃ ০৩-০৩-২০১১, প্রথম আলো।
2 মন্তব্য(সমূহ):
আমাদের জন্যে সুখবর! বিশেষ করে আমার জন্যে তো বটেই :)
বাংলাদেশে শীঘ্রই এই ধরনের ল্যাপটপ আমদানি করা উচিৎ
Post a Comment