আপনাদের অনেকেরই হয়তো মনে আছে কিছুদিন আগে আমরা দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার দুইজন প্রতিবন্ধী বোনকে হুইলচেয়ার প্রদান করেছিলাম,এবার তাদের বাবা ওয়াজেদ মিয়ার জন্য ৩০০০০ টাকা সংগ্রহ করে দিয়েছি, উদ্দেশ্য তার সংসারটি যেন ঠিক মত চলে এবং যে অদম্য উৎসাহ নিয়ে মেয়ে দু’টি লেখাপড়া করছে তা যেন বন্ধ হয়ে না যায়।
আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ‘আমারব্লগ’ এর সম্মানিত কিছু ব্লগার ও বি-স্ক্যান সদস্যদের সহায়তায় এই টাকাগুলো সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়েছি। টাকার পরিমান যেহেতু অনেক তাই আমরা একটি মনিটরিং/ তত্ত্বাবধানের ব্যবস্থা করেছি। দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক ও ঘোড়াঘাটের সমাজসেবা কর্মকর্তার মাধ্যমে এই কাজটি করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তত্ত্বাবধানের ব্যবস্থা থাকলে একদিকে ওয়াজেদ মিয়া যেমন টাকাগুলোর যথেচ্ছ ব্যবহার করতে পারবেন না তেমনি অন্যদিকে তিনি যদি ঠিক মত টাকাগুলো কাজে লাগান তাহলে পরবর্তীতে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ঋণ পেতে সুবিধা হবে এবং মেয়ে দুটির পড়াশোনা চালিয়ে নিতে সহযোগিতা পাবেন বলে আমরা মনে করছি।
গত শনিবার, ১০ জুলাই, ২০১০ বি-স্ক্যানের পক্ষ থেকে টাকাগুলো দিনাজপুরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মেয়ে দুটির বাবা ওয়াজেদ মিয়ার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। বি-স্ক্যান এর পক্ষ থেকে ফারজানা সুলতানা এবং অরন্য আনাম গিয়েছিলেন সেখানে জেলা প্রশাসকের অফিসে কাজটি সম্পাদনের জন্য। সমাজসেবা অধিদপ্তরের ডেপুটি ডাইরেক্টর মিসেস, আলেয়া বেগম এবং দিনাজপুর প্রেসক্লাবের প্রেসিডেন্ট জনাব, মোখলেসুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আপনারা অনেকেই জানেন বি-স্ক্যান এর নিজস্ব কোন ফান্ড নেই, বিভিন্নভাবে সংগৃহিত এই টাকাগুলো আশা করছি ওয়াজেদ মিয়া তার স্বদব্যবহার করবেন। তিনি স্বনির্ভর হলে মেয়ে দুটো নির্বিঘ্নে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারবে। আমরা তাদের সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
নিচে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের নাম ও টাকার পরিমান জানিয়ে দেয়া হলো। আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক – ১০০০ টাকা
নাফিজ ইসলাম – ৫০০০ টাকা
বেলের কাঁটা – ৫৫০০ টাকা
ভূমিহীন জমিদার – ১৩৫০০ টাকা
সালমা মাহবুব – ৫০০০ টাকা
আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ‘আমারব্লগ’ এর সম্মানিত কিছু ব্লগার ও বি-স্ক্যান সদস্যদের সহায়তায় এই টাকাগুলো সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়েছি। টাকার পরিমান যেহেতু অনেক তাই আমরা একটি মনিটরিং/ তত্ত্বাবধানের ব্যবস্থা করেছি। দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক ও ঘোড়াঘাটের সমাজসেবা কর্মকর্তার মাধ্যমে এই কাজটি করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তত্ত্বাবধানের ব্যবস্থা থাকলে একদিকে ওয়াজেদ মিয়া যেমন টাকাগুলোর যথেচ্ছ ব্যবহার করতে পারবেন না তেমনি অন্যদিকে তিনি যদি ঠিক মত টাকাগুলো কাজে লাগান তাহলে পরবর্তীতে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে ঋণ পেতে সুবিধা হবে এবং মেয়ে দুটির পড়াশোনা চালিয়ে নিতে সহযোগিতা পাবেন বলে আমরা মনে করছি।
গত শনিবার, ১০ জুলাই, ২০১০ বি-স্ক্যানের পক্ষ থেকে টাকাগুলো দিনাজপুরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে মেয়ে দুটির বাবা ওয়াজেদ মিয়ার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। বি-স্ক্যান এর পক্ষ থেকে ফারজানা সুলতানা এবং অরন্য আনাম গিয়েছিলেন সেখানে জেলা প্রশাসকের অফিসে কাজটি সম্পাদনের জন্য। সমাজসেবা অধিদপ্তরের ডেপুটি ডাইরেক্টর মিসেস, আলেয়া বেগম এবং দিনাজপুর প্রেসক্লাবের প্রেসিডেন্ট জনাব, মোখলেসুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আপনারা অনেকেই জানেন বি-স্ক্যান এর নিজস্ব কোন ফান্ড নেই, বিভিন্নভাবে সংগৃহিত এই টাকাগুলো আশা করছি ওয়াজেদ মিয়া তার স্বদব্যবহার করবেন। তিনি স্বনির্ভর হলে মেয়ে দুটো নির্বিঘ্নে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারবে। আমরা তাদের সুন্দর ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
নিচে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের নাম ও টাকার পরিমান জানিয়ে দেয়া হলো। আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক – ১০০০ টাকা
নাফিজ ইসলাম – ৫০০০ টাকা
বেলের কাঁটা – ৫৫০০ টাকা
ভূমিহীন জমিদার – ১৩৫০০ টাকা
সালমা মাহবুব – ৫০০০ টাকা
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment