দেশের ৬০ থেকে ৭০ লাখ মানুষ কথা বলতে পারে না বা তারা ভাষাগত সমস্যায় আক্রান্ত। চিকিৎসা দিয়ে তাদের অনেককে সুস্থ করে তোলা সম্ভব। তবে দেশের অনেকেই এ চিকিৎসার গুরুত্ব সম্পর্কে জানেন না বা সচেতন নন।
গতকাল পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনকেন্দ্র (সিআরপি) আয়োজিত অনুষ্ঠানে আলোচকেরা এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল বাকপ্রতিবন্ধিতা চিকিৎসায় দেশে কী ধরনের সেবা আছে, তা জানানো এবং এ বিষয়ে মানুষকে সচেতন করে তোলা। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কর্মরত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও চিকিৎসক অংশ নেন। সিআরপির মিরপুর কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আয়োজকেরা বলেন, সেরিব্রাল পালসি, অটিজম, কানে কম শোনা, স্ট্রোক করা, ঠোঁট ও তালুকাটা, মানসিক সমস্যা, মাথায় আঘাত পাওয়াসহ বিভিন্ন জটিলতায় স্পিচ ও লেংগুয়েজ থেরাপি বা বাকচিকিৎসা দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
অনুষ্ঠানে সিআরপির স্পিচ অ্যান্ড লেংগুয়েজ থেরাপি বিভাগের প্রতিনিধিরা সিআরপির এ সেবা নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা জানান, সিআরপি দেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যেখানে এ বিষয়টিতে ২০০৫ সাল থেকে এক বছরের শিক্ষানবিশ কর্মসূচিসহ চার বছরের অনার্স কোর্স চালু রয়েছে।
অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রওনাক হাফিজ বলেন, মাঠপর্যায়ে এ সেবাকে ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। অপারেশন ক্লেফট অস্ট্রেলিয়ার প্রকল্প ব্যবস্থাপক ডালিয়া দাস বলেন, চিকিৎসকদেরও এ সেবা বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
সিআরপির নির্বাহী পরিচালক এমদাদ মোসলেম বলেন, দেশের জনগণ এখনো জানেই না যে এ সেবা নিতে হয় বা কোথায় এ সেবা পাওয়া যায়।
সুত্রঃ ৬ জুন ২০১০, প্রথম আলো।
গতকাল পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনকেন্দ্র (সিআরপি) আয়োজিত অনুষ্ঠানে আলোচকেরা এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল বাকপ্রতিবন্ধিতা চিকিৎসায় দেশে কী ধরনের সেবা আছে, তা জানানো এবং এ বিষয়ে মানুষকে সচেতন করে তোলা। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কর্মরত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও চিকিৎসক অংশ নেন। সিআরপির মিরপুর কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আয়োজকেরা বলেন, সেরিব্রাল পালসি, অটিজম, কানে কম শোনা, স্ট্রোক করা, ঠোঁট ও তালুকাটা, মানসিক সমস্যা, মাথায় আঘাত পাওয়াসহ বিভিন্ন জটিলতায় স্পিচ ও লেংগুয়েজ থেরাপি বা বাকচিকিৎসা দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
অনুষ্ঠানে সিআরপির স্পিচ অ্যান্ড লেংগুয়েজ থেরাপি বিভাগের প্রতিনিধিরা সিআরপির এ সেবা নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা জানান, সিআরপি দেশের একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যেখানে এ বিষয়টিতে ২০০৫ সাল থেকে এক বছরের শিক্ষানবিশ কর্মসূচিসহ চার বছরের অনার্স কোর্স চালু রয়েছে।
অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রওনাক হাফিজ বলেন, মাঠপর্যায়ে এ সেবাকে ছড়িয়ে দেওয়া প্রয়োজন। অপারেশন ক্লেফট অস্ট্রেলিয়ার প্রকল্প ব্যবস্থাপক ডালিয়া দাস বলেন, চিকিৎসকদেরও এ সেবা বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
সিআরপির নির্বাহী পরিচালক এমদাদ মোসলেম বলেন, দেশের জনগণ এখনো জানেই না যে এ সেবা নিতে হয় বা কোথায় এ সেবা পাওয়া যায়।
সুত্রঃ ৬ জুন ২০১০, প্রথম আলো।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment