সুপ্রিম কোর্ট ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকারসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার আশ্বাস দিলেন প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম। শিগগিরই এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
গতকাল মঙ্গলবার কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা সভায় প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্ট ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য র্যাম্প স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি সুপ্রিম কোর্ট ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকার এবং চলাচলের উপযোগী কী ধরনের সুবিধা প্রদান করা যায়, সে বিষয়ে শিগগিরই জরিপ চালাবেন বলে জানান।
সভায় বলা হয়, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ১০ শতাংশই প্রতিবন্ধী। প্রতিবন্ধী কল্যাণ আইন, ২০০১ এবং জাতিসংঘের প্রতিবন্ধীবিষয়ক কনভেনশন অনুযায়ী, বিভিন্ন ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকারসহ চলাচলের সুবিধা নিশ্চিত করা বাধ্যতামূলক।
সভায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), অ্যাকশন অন ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, ব্র্যাক, ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ডিজঅ্যাবলড উইমেনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া সাবেক রাষ্ট্রদূত মোহসীন আলী খান, মানবাধিকারকর্মী খুশী কবির, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, মো. রুহুল কুদ্দুস, খন্দকার শাহরিয়ার, ব্যারিস্টার আরাফাত খান, মো. তৌফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি।
প্রথম আলো, ১০ মার্চ,২০১০,
http://prothom-alo.com/detail/date/2010-03-10/news/47817
গতকাল মঙ্গলবার কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা সভায় প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্ট ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য র্যাম্প স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তিনি সুপ্রিম কোর্ট ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকার এবং চলাচলের উপযোগী কী ধরনের সুবিধা প্রদান করা যায়, সে বিষয়ে শিগগিরই জরিপ চালাবেন বলে জানান।
সভায় বলা হয়, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ১০ শতাংশই প্রতিবন্ধী। প্রতিবন্ধী কল্যাণ আইন, ২০০১ এবং জাতিসংঘের প্রতিবন্ধীবিষয়ক কনভেনশন অনুযায়ী, বিভিন্ন ভবনে প্রতিবন্ধীদের প্রবেশাধিকারসহ চলাচলের সুবিধা নিশ্চিত করা বাধ্যতামূলক।
সভায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), অ্যাকশন অন ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, ব্র্যাক, ন্যাশনাল কাউন্সিল অব ডিজঅ্যাবলড উইমেনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া সাবেক রাষ্ট্রদূত মোহসীন আলী খান, মানবাধিকারকর্মী খুশী কবির, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, মো. রুহুল কুদ্দুস, খন্দকার শাহরিয়ার, ব্যারিস্টার আরাফাত খান, মো. তৌফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি।
প্রথম আলো, ১০ মার্চ,২০১০,
http://prothom-alo.com/detail/date/2010-03-10/news/47817
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment