এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বি-স্ক্যান-এর সহকারি প্রশাসক সালমা মাহবুব। তিনি বি-স্ক্যান গঠনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেন। এতে আরো বক্তব্য রাখেন অটিজম নিয়ে কর্মরত পজিটিভ থিংক এর ডারেক্টর নুরুন্নাহার নুপুর, ব্লগার অরণ্য আনাম, জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরাম প্রতিনিধি রফিক জামান, বিশেষজ্ঞ এইচআইভি/এইড্স, আইএলও এর মূর্শেদ খান, সরকারি কর্মকর্তা কায়কোবাদ হোসেন, আলতাফ হোসেন, সাংবাদিক ও বি-স্ক্যান সদস্য বিপ্লব রহমান, এডাব্লিউডিপি-র সেক্রেটারি ও কো-অর্ডিনেটর মাহবুবুল আশরাফ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা ও ব্লগার সৈয়দ ফারজানা সুলতানা (স্বপ্নমগ্ন ফারজানা), খুলনার উন্নয়নকর্মী ও ব্লগার হাফিজুর রহমান (অনুলেখা) প্রমুখ।
এতে বক্তারা বলেন, প্রতিবন্ধীদের দেখার প্রচলিত সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন প্রয়োজন। মানসিকতার এই পরিবর্তনে আমাদের একটু একটু করেই এগিয়ে যেতে হবে। প্রত্যেকে তার নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন। বক্তরা প্রতিবন্ধীদের সাধারণ শিক্ষায় অংশগ্রহণের ওপরে গুরুত্বারোপ করেন। তারা বি-স্ক্যান'কে মাঠ পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার ওপরে গুরুত্বারোপ করেন।
এ পর্যায়ে বি-স্ক্যান'র সদস্যরা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন: 'প্রতিবন্ধী মানুষের সর্বত্র প্রবেশগম্যতা এবং শিক্ষায় ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিত' করা তথা প্রতিবন্ধীদের মৌলিক-মানবিক ও নাগরিক অধিকার আদায়ে জনসচেতনা তৈরি করতে স্কুল পর্যায়ে ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে একাধিক মতবিনিময় সভা ও সেমিনারের আয়োজন করার। এরই অংশ হিসেবে লিফলেট ও স্টিকার বিলি এবং গণমাধ্যমে প্রচারণা চালানোরও সিদ্ধান্ত হয়।
-বিপ্লব রহমান,
১২ ফেব্রুয়ারী,২০১০।
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment